তুমি এসেছিলে বলে... ১ম পর্ব স বে মাত্র নবম শ্রেণিতে পদার্পন এর মধ্যে শুরু হল মনের গহীনে কোমল এক অনুভূতির আগমন। সবকিছু যেন নতুন করে দোল খাচ্ছে মনে। আর এই সব কিছুর পিছনে লুকিয়ে আছে এক সুন্দরী রমনী। চণ্ডীদাস ও রজকিনীর প্রেম কাহিনীর মত পুকুরের এক পাশে বসে থাকত সজীব ( বলায় বাহুল্য গল্পের প্রধান চরিত্র) অন্য প্রান্তে সেই সুন্দরী রমনী আসত তার থালা-বাসন নিয়ে ধৌত করার জন্য। অপলক দৃষ্টিতে চেয়ে থাকত সজীব আর অন্য দিকে শিমু (সুন্দরী রমনী) আড়চোখে দেখত আর নিজের কাজে মনোনিবেশ করত। এভাবে দিনের পর দিন চলতে লাগল। কেউ কাউকে কিছু বলতে হবে এমন ভাবও কারো কাছে নেই। একজন আরেক জনকে দেখলেই ভালোলাগে শুধু এতটুকুর মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। পাশাপাশি বাড়ি হওয়াতে দু'বাড়ির মহিলারা বিকেল বেলায় ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তর মতই সীমান্তে দাড়িয়ে দাড়িয়ে গল্প গুজব করত। আর এই সুযোগটা সজীব ও শিমু মিস করত না তারা নিরব দর্শকের মত দাড়িয়ে একজন আরেকজনকে দেখত। তবে চোখাচোখি হলেই লজ্জায় চোখ সরিয়ে নিত আর মুচকি মুচকি হাসত। ২য় পর্ব স জীব পড়াশোনায় মেধাবী ছিল। সজীব ও শিমু কিন্তু একই বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করত। সজীব শিমুর চেয়ে ...